রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৩

তিহার জেলে নির্বাচনী প্রচার

 তিহার জেলে অফিস বসেছে, তিইন্টে অফিসার

কয়েদিরা সব লাইন দিয়েছে ফঈম ভরবে এবার

বিচার বিভাগ বলেছিল কয়েদীদের দিতে বাদ,

আমাদের নেতারা তাতে গুনল প্রমাদ,

চুরি, জোচ্চুরি এসব ছোট কাজ করে আমরা আছি জেলে

খুন, ধর্ষণ, সন্ত্রাশ চালায় নেতারে বাইরে হেঁসে খেলে।

এতদুর লেখার পরে কদিন লেখা হউএ ওঠেনি। কিন্তু ইতিমধ্যে অর্ডিনান্স বাতিল হয়ে গেছে, তাই নতুন সময়ে নতুন ভাবে এই বুষয়ে লেখা এই কবিতার টুকরো।

নির্বাচন আর কয়েদী

তিহার জেলে ক্যাম্প বসবে, লোকজন তৈয়ার,

এমন সময় রাহুল বাবার এ কী ব্যবহার

জেলার, ওয়ার্ডার, সবাই তৈয়ার, কাগজপত্র নিয়ে

ইলেকশনে দাঁড়াবে বলে ক্কয়েদীরা আছে সার দিয়ে

বাইরে নেতারা মনমোহন আর সুষমা কে ধরে

আইনটাকে তৈরীর কাজ এনেছিল শেষ করে

এমন সময় পাল্টী খেল সরকার পক্ষ

যেন তারা হয়ে গেল প্রধান বিরোধী পক্ষ

আর আসল বিরোধীরা, চেচান যাদের কাজ,

যেমন চেচিয়েছিল গতকাল, তেমন চেচাবে আজ।

রাহুল বাবা, একী ব্যপার অর্ডিনান্স করলে আউট

আগামী নির্বাচনে তোমার হয়ে কে আর করবে সাউট।

চোদ্দর ভোটে হারলেও পরে ছিলনা কোন ভয়

এই অর্ডিনান্সে আমরা পচ্ছিলাম বরাভয়।

রাহুল বাবা, বুঝি এটা,পাঠাতে চাও বিরোধীদের জেলে

কিন্তু সেটা সম্ভব হবে, প্রমাণ হাতে পেলে

যাকগে ভেবে আর কি লাভ হবে এখন

অর্ডিনান্সটা তুমি বাতিল করেছ যখন।

জেল ছাড়ার পরে ছটা বছর একটু কষ্ট হবে

ঐ কটা দিন বুঝে শুনে কাজটা চালাতে হবে।

তার পরেতে দেখে নেব, ভোটে জিতে আসব যখন

দেখো তোমরা চোখটি মেলে আমার ক্ষমতা তখন।।

 

 

 

1 টি মন্তব্য: