মহামান্য রাজ্যপালের মন্তব্য, যে সব ছাত্ররা তাদের শিক্ষকদের ধরে মারে তাদের পেটান উচিত মৌচাকে ঢিল মেরেছে। অবশ্যি তার পক্ষে পেটান কথাটার ব্যবহার শোভন হয়নি। কিন্তু মাঝে মাঝে সত্য কথা লোকেদের পছন্দ হয় না। আজ থেকে প্রায় ৬০ বছর আগে আমার ছাত্র জীবন শেষ হয়েছে। তখনও ছাত্র পরিষদ ( শ্রী চিত্ত মজুমদার) আর ষ্টুডেন্টস ফেডারেশনের লড়াই ছিল। কিন্তু হাতাহাতি হয়নি আর ছাত্র ইউনিয়ন থেকে রাজনীতিকরা উঠে এলেও তাদের চিন্তাতেও আসে নি যে শিক্ষকেরা তাদের বিরোধী পক্ষ।
তৃণমূলের সব কিছু বদলে দেবার রাজনীতির একটা দিক হচ্ছে যা কিছু পুরনো তা ভুল এবং আমরা যেটা চাই সেটা ঠিক। এর জন্য সহনশীলতা একেবারেই নেই। আর তুমি যদি আমাকে মার হয়তো আমি দু একবার মার খাব কিন্তু তার পরে আমি কিন্তু তোমাকে আনেক জোরেই মারতে পারি একথা কারুরই মার দেবার সময় মনে থাকে না। তৃনমুলের পক্ষে একথা বলা যেতে পারে যে তারা দীর্ঘ সময় ধরে গদীতে আসার জন্য অপেক্ষা করে ছিল এবং গদী পাবার পরে কোন কিছুতে আর তর সইছে না।
অতএব কি উপায়? আমার মতে রাজ্যপাল সঠিক কথাই বলেছেন খালি কে মারবে সেকথা উহ্য রেখেছেন।
উত্তরমুছুনবাংলায় ভালো ভালো হাঁসির গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় ভূতের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় প্রেমের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন