এক রাজার দুই ছেলে ছিল। আর তাঁদের মধ্যে একজনের বিয়ে ঠিক হয়ে গেছিল। কার সাথে, না এক সুন্দরী রাজকুমারীর সাথে। একদিন ছোট রাজকুমার তার প্রাসাদের বাগানে একটা পুকুরে তার পোষা গাধাকে জল খাওয়াতে নিয়ে গেছিল। ঠিক তখনই তার সাথে দেখা হল এক ব্যাঙ্গের রাণীর। রাণীর তো রাজকুমারকে দেখে খুব পছন্দ। রাণি তাঁকে বলে যে সে রাজকুমারকে বিয়ে করতে চায়। রাজকুমার রাজী বিয়ে করতে।
কিন্তু বিয়ে তো অনেক খরচের ব্যপার, তাই রাজকুমার গেল তার বাবার কাছে। গিয়ে বলে আমি ব্যাঙ্গের রাণিকে বিয়ে করব, আমাকে কিছু টাকা পয়সা দাও। রাজা তো অবাক। এটা কি বলে তার ছেলে। শেষকালে ব্যাঙ্গের রানিকে বিয়ে করবে। কি আর করা যায়। যাকগে তার যাকে ভাল লাগে তাকেই বিয়ে করুক। এই ভেবে দিয়ে তো দিলেন দরকার মতন কিছু টাকা। বিয়ে তো হয়ে গেল দুজনের।
তখন রাজা মশাই বললেন যে দুই বউইয়ের মাঝে কাকে ভাওল দেখতে তা বিচার করবেন। বলে দিলেন দুজনাকেই ভাল ভাল জামা কাপড় পড়িয়ে তার সামনে হাজির করতে, যাতে তিনি ঠিক করতে পারেন কে বেশী সুন্দর। সেজন্য রাজামশাই তাঁদের দুজনাকেই একটা করে পাখি আর একটা সুন্দর দেখতে কুকুরও উপহার হিসাবে দিলেন। কিন্তু রাজকুমারদের ওখান থেকে আলাদা করে রেখে গেলেন তার ছেলেদের বউদের দেখতে।
দেখা হয়ে যাবার পরে তার পরে সবাই বসলেন খেতে। খাওয়া শেষ হবার পরে রাজামশাইয়ের একটু নাচবার ইচ্ছেও হল। তিনি বললেন তাহলে বড় বউয়ের সাথে প্রথমে নাচা যাক। সুরু হল নাচ। কিন্ত এর মধ্যে ঐ যে ব্যাঙ রাণি ছিল, সে এসে খাবার টেবিল থেকে কিছু হাড় নিয়ে মন্ত্র পড়তে শুরু করে দিলে, বড় বৌ সেটা দেখতে পেয়ে ঠিক করে ফেলল যে সেও তাহলে ছোট বউয়ের নাচের সময় এই মন্ত্র পড়ার কাজটা করবে।
এবার রাজামশাই যখন ব্যাঙের রাণীর সাথে নাচ শুরু করলেন তখন ছোট বৌ তার ঐ মন্ত্র পড়া হাডগুলোকে এক এক করে মাটীতে ফেলতে লাগল, আর ফেলার সাথে সাথেই সেগুলি সোনার হয়ে যেতে লাগল। এই দেখে বড় বৌও তার সেই মন্ত্রপড়া হাড মাটীতে ফেলতে গেলে সেই হাড় গিয়ে লাগল ছোট বউয়ের মাথায়। তার পর ছোট বৌ গেল মরে। ভালই হল, কেন না ছোট বৌ মানে ঐ ব্যাঙের রানী ছিল এক ডাইনী।
from Spicydilip http://ift.tt/1wYA6xU
কিন্তু বিয়ে তো অনেক খরচের ব্যপার, তাই রাজকুমার গেল তার বাবার কাছে। গিয়ে বলে আমি ব্যাঙ্গের রাণিকে বিয়ে করব, আমাকে কিছু টাকা পয়সা দাও। রাজা তো অবাক। এটা কি বলে তার ছেলে। শেষকালে ব্যাঙ্গের রানিকে বিয়ে করবে। কি আর করা যায়। যাকগে তার যাকে ভাল লাগে তাকেই বিয়ে করুক। এই ভেবে দিয়ে তো দিলেন দরকার মতন কিছু টাকা। বিয়ে তো হয়ে গেল দুজনের।
তখন রাজা মশাই বললেন যে দুই বউইয়ের মাঝে কাকে ভাওল দেখতে তা বিচার করবেন। বলে দিলেন দুজনাকেই ভাল ভাল জামা কাপড় পড়িয়ে তার সামনে হাজির করতে, যাতে তিনি ঠিক করতে পারেন কে বেশী সুন্দর। সেজন্য রাজামশাই তাঁদের দুজনাকেই একটা করে পাখি আর একটা সুন্দর দেখতে কুকুরও উপহার হিসাবে দিলেন। কিন্তু রাজকুমারদের ওখান থেকে আলাদা করে রেখে গেলেন তার ছেলেদের বউদের দেখতে।
দেখা হয়ে যাবার পরে তার পরে সবাই বসলেন খেতে। খাওয়া শেষ হবার পরে রাজামশাইয়ের একটু নাচবার ইচ্ছেও হল। তিনি বললেন তাহলে বড় বউয়ের সাথে প্রথমে নাচা যাক। সুরু হল নাচ। কিন্ত এর মধ্যে ঐ যে ব্যাঙ রাণি ছিল, সে এসে খাবার টেবিল থেকে কিছু হাড় নিয়ে মন্ত্র পড়তে শুরু করে দিলে, বড় বৌ সেটা দেখতে পেয়ে ঠিক করে ফেলল যে সেও তাহলে ছোট বউয়ের নাচের সময় এই মন্ত্র পড়ার কাজটা করবে।
এবার রাজামশাই যখন ব্যাঙের রাণীর সাথে নাচ শুরু করলেন তখন ছোট বৌ তার ঐ মন্ত্র পড়া হাডগুলোকে এক এক করে মাটীতে ফেলতে লাগল, আর ফেলার সাথে সাথেই সেগুলি সোনার হয়ে যেতে লাগল। এই দেখে বড় বৌও তার সেই মন্ত্রপড়া হাড মাটীতে ফেলতে গেলে সেই হাড় গিয়ে লাগল ছোট বউয়ের মাথায়। তার পর ছোট বৌ গেল মরে। ভালই হল, কেন না ছোট বৌ মানে ঐ ব্যাঙের রানী ছিল এক ডাইনী।
from Spicydilip http://ift.tt/1wYA6xU
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন