রবিবার, ৯ মার্চ, ২০১৪

প্যারডী লেখার প্রচেষ্টা



(১)
যদি কেউ ছেড়ে দিতে বলে কবিতা লেখা,
সেটাতো আমি ছেড়ে দেব না।
যদি কেউ এসে বলে লিখেছ কি ছাই পাশ
তার কথাতো আমি মেনে নেব না ।
কেননা জানি আমি মানি আমি, এগুলো কতখানি
আমার খুসীকে বাড়ায়,
প্রতিটি পোষ্টের নীচে, লোকে এদিক ওদিক থেকে
লাইক বাটন খুঁজে বেড়ায়
আর আমার আনব্দের সাথে, ঐ সব গুলো পড়াতে
অন্যেরাও যে খুসি হয়।
তাই লিখে যাই খাতার পাতাতে, ফেসবুকেও তার সাথে
যতক্ষণ থাকবে কলমে কালি
তার পরে সব সাদা, আনকোরা সাদা পাতা
দেবে না তো আর কেউ গালি।।

যদি কেউ বলে অটোগ্রাফের প্যারডি

 হয়তো মোবাইলে লেখার জন্য
হয়েছি আমি ভিন্ন
জানি তোমার কি প্রশ্ন
কি করে এটা হল হায়।

যদি পারতেম জানতে
সবারই অজান্তে
অক্ষর গুনতে গুনতে
ডেস্কটপে লিখতাম ভাই।

আমি যখন মোবাইলে মত্ত
মাথাটাও হচ্ছিল তপ্ত
ফোনে লেখা যে এত শক্ত
তা কি জানতাম হায়।।
আহা হা আহা আ  আ   আ।।

তিন ভুবনের পারে গানের প্যারডি

আমি কোন পথে যে চলি
সামনে দুটো গলি
কোন রাস্তা কথায় গেছে
কেমন করে বলি।

ডান দিকেতে ঢুকে গিয়ে মোড়টা ঘুরে দেখি
রাস্তা জুড়ে শুয়ে আছে শিবের বাহন একি
তাইতো আমি ফেরত আসি
আরে বাবা পালিয়ে আসি
হয়তো আগের মোড়টাতে ভুল ঘুরেছি ওরে
গোলকধাঁধায় আমি এখন মরছি কেবল ঘুরে
এখন আমি কাকে ধরি
মানে রাস্তা জিজ্ঞেস করি।

আমি কোন পথে চলি ছদ্মবেশীর গানে প্যারডি
ওরে তরু, শোনরে তরু
তোরা গরুটাকে ধর
ধরতে যদি না পারিস তো
সামনে থেকে সর।
এখুনি দাপিয়ে ওটা ভাংবে সব আমার
বাছুরটাকে  দেনা এনে সামনেতে ওটার
ছানা টাকে দেখলে পরে শান্ত হবে
আর দেরীর কি দরকার।
ওরে তরু শোনরে তরু
তোরা গরুটাকে ধর।

মার ঝাড়ু মর্জিনা আবদাল্লা র গানের প্যারডি


1 টি মন্তব্য: